অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

১৮ মে, ২০২৫

ঢাকা বিমানবন্দরে অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া আটক

ঢাকা বিমানবন্দরে অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া আটক

ছবি: সংগৃহীত 

(সংবাদঃ বাসস) - আজ সকালে থাইল্যান্ড যাওয়ার চেষ্টা করার সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এইচএসআইএ) থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে ইমিগ্রেশন পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। 

পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট থেকে তাকে আটক করা হয় এবং গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) নিয়ে যাওয়া হয়। ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাজহারুল ইসলাম বাসসকে জানান, ফারিয়া গত ৩ মে ভাটারা থানায় দায়ের করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি ছিলেন।

১৬ এপ্রি, ২০২৫

সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ

সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ

ছবিঃ সংগৃহীত 

মঙ্গলবার সকালে নাটোরের একটি গ্রামে সাত বছরের এক কিশোরীর মুখ পুড়িয়ে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  একটি মাদ্রাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীর মৃতদেহ ভুট্টা ক্ষেতে পাওয়া গেছে।

মেয়েটির বাবা নাটোরের বড়াইগ্রামের একজন মালয়েশিয়ান প্রবাসী। স্থানীয় লোকজন এবং পুলিশ জানিয়েছে যে শিশুটি সোমবার বিকেলে কাছাকাছি খেলতে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল কিন্তু বাড়ি ফিরে আসেনি। তারা জানিয়েছে যে মঙ্গলবার সকাল ৮:০০ টার দিকে স্থানীয় লোকজন পাবনার চাটমোহরের রামপুরা গ্রামের একটি ভুট্টা ক্ষেতে তার মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়।

যে স্থানে মৃতদেহটি পাওয়া গেছে সেটি চাটমোহর এবং বড়াইগ্রাম পুলিশের সীমান্তবর্তী, যার ফলে উভয় থানার কর্মকর্তাদের ঘটনাস্থলে যেতে হয়। চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল আলম জানান, তারা ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করেছেন এবং ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। কোনও ধাতব বস্তু দিয়ে শিশুটির মুখ বিকৃত করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর আমরা মৃত্যুর আসল কারণ এবং এটি ধর্ষণ কিনা তা জানতে পারব,’ তিনি আরও বলেন।

ভুক্তভোগীর বাবা চাটমোহর থানায় মামলা দায়ের করেছেন। স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেছেন যে মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং তার মুখ অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

১০ এপ্রি, ২০২৫

চাঁদাবাজির অভিযোগে কামরাঙ্গীরচরে জনতার মারধরে দুইজন নিহত, একজন আহত

চাঁদাবাজির অভিযোগে কামরাঙ্গীরচরে জনতার মারধরে দুইজন নিহত, একজন আহত

ছবি- সংগৃহীত

বুধবার রাতে কামরাঙ্গীরচরের সিলেটিয়া বাজার এলাকায় জনতার মারধরে দুইজন নিহত এবং একজন আহত হয়েছেন। নিহতদের নাম লালবাগের শহীদনগরের সুলতান মিয়ার ছেলে নাদিম এবং কামরাঙ্গীরচরের আচারওয়ালা ঘাট এলাকার সোনা মিয়ার ছেলে মাসুদ।

ইউএনবির প্রতিবেদন অনুসারে, আহতদের নাম ৩০ বছর বয়সী সোহাগ, বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ডিএমসিএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। কামরাঙ্গীরচর থানার উপ-পরিদর্শক আমানুল্লাহ আমান জানান, জনতার মারধরে মাসুদ ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত নাদিমকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে রাত সাড়ে ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

কামরাঙ্গীরচর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ লুৎফর রহমান জানান, স্থানীয় এক ব্যবসায়ী পূর্বে এলাকার বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা করেছিলেন। বুধবার রাতে, মামলা প্রত্যাহারের জন্য ব্যবসায়ীকে চাপ দেওয়ার জন্য চার থেকে পাঁচজনের একটি দল সিলেটিয়া বাজারে যায় এবং হুমকি দেয় বলে অভিযোগ।

স্থানীয়দের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঝগড়া শুরু হয়, তারা তিনজনকে ধরে মারধর করে। মাসুদ ঘটনাস্থলেই মারা যান, নাদিম সোহাগকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অন্যরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তাধীন বলে জানান ওসি।

১ এপ্রি, ২০২৫

থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের আব্দুল জব্বার মন্ডল

থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের আব্দুল জব্বার মন্ডল

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডল থানায় জিডি করেছেন তার নামে ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এবং ফেসবুক পেজ খোলায়।

সোমবার (৩১ মার্চ) তেজগাঁও থানায় করা জিডিতে (জিডি নম্বর: ১৬৯৯) আব্দুল জব্বার মন্ডল উল্লেখ করেন, তার নামে এবং তার ছবি ব্যবহার করে একাধিক ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ খোলা হয়েছে। এতে বিভ্রান্তি ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে।

তিনি নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি জানিয়েছেন। পোস্টে তিনি ভুয়া অ্যাকাউন্ট ও পেজগুলোর স্ক্রিনশট যুক্ত করে দেন এবং সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান। পাশাপাশি তিনি লেখেন, আমার নামে এবং আমার ছবি ব্যবহার করে কিছু নকল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এবং ফেসবুক পেজ খোলা হয়েছে। এ বিষয়ে জিডি করা হয়েছে। সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হলো। পোস্টের শেষে তিনি ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখেন, তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম। ঈদ মোবারক।

৩০ মার্চ, ২০২৫

বিতর্কের মুখে আইসিটি প্রসিকিউটর সিলভিয়ার নিয়োগ বাতিল

বিতর্কের মুখে আইসিটি প্রসিকিউটর সিলভিয়ার নিয়োগ বাতিল

ছবি: সংগৃহীত 

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলা পরিচালনার জন্য আইনজীবী আফরোজ পারভীন সিলভিয়ার নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সিলভিয়া এবং আরও তিন আইনজীবীকে প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

সিলভিয়াকে আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবীদের দল বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত করার খবর প্রকাশিত হওয়ার পর একই দিন এই সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়।

বিজ্ঞপ্তির পর, বেশ কয়েকজন আইনজীবী সোশ্যাল মিডিয়ায় সিলভিয়ার নিয়োগের সমালোচনা করে তাকে "ফ্যাসিবাদী সরকারের মিত্র" বলে অভিযোগ করেন। আওয়ামী লীগ-সমর্থিত আইনজীবীদের দলের নেতাদের সাথে তার ছবিও অনলাইনে প্রচারিত হয়।

পরবর্তীতে, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় তার নিয়োগ বাতিল করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। নিযুক্ত অন্য তিনজন প্রসিকিউটর হলেন মোঃ মামুনুর রশীদ, আবদুস সাত্তার এবং এসএম তাসমিরুল ইসলাম।

২৩ মার্চ, ২০২৫

খুলনার আলোচিত লেডি বাইকার এশা গ্রেপ্তার; বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

খুলনার আলোচিত লেডি বাইকার এশা গ্রেপ্তার; বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

 

ছবি: সংগৃহীত 

খুলনার লেডি বাইকার এশাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এক তরুণীকে নির্যাতনের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। খুলনার সোনাডাঙ্গা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এশা এক তরুণীকে বিভিন্ন সময় মাদক সেবন করাতেন। শনিবার (২২ মার্চ) দিনগত রাতে ওই তরুণী অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তার স্বজনরা তাকে অ্যাম্বুলেন্সযোগে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সময় এশাসহ কয়েকজন অ্যাম্বুলেন্স থামিয়ে টানাহেঁচড়া করেন। একপর্যায়ে মেয়েটি আঘাত পান। এসময় শিববাড়ি মোড়ের যৌথবাহিনীর চেকপোস্টের একটি টিম তাদের উদ্ধার করে। এসময় এশাকে আটক করা হয়। পরে পুলিশের কাছে এশাকে হস্তান্তর করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, খুলনার লেডি বাইকার ইরিন জাহান এশা ও তার চক্রের টার্গেট ছিল প্রভাবশালীর মেয়ে বা স্ত্রী। তাদেরকে টার্গেট করে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলে মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িয়ে নিজ আয়ত্বে নিয়ে এসে পরিবারের কাছে বড় অংকের মুক্তিপণ দাবি করাই ছিল এই চক্রের কাজ।

৯ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবীশ আইনজীবীদের পক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের শিক্ষার্থীবৃন্দের স্মারকলিপি

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবীশ আইনজীবীদের পক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের শিক্ষার্থীবৃন্দের স্মারকলিপি


বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার আবেদন করার (ফরম ফিলাপ করার) জন্য শেষ তারিখ ৩১শে মার্চ ২০২৫খ্রিঃ উল্লেখ করা প্রকাশিত বর্তমান সার্কুলারটি বাতিল করে আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার আবেদন ফি (ফরম ফিলাপ ফি) ৩০০/= (তিনশত) টাকা নির্ধারণ এবং নবনির্ধারিত পরীক্ষার আবেদন ফি (ফরম ফিলাপ ফি) ৩০০/= (তিনশত) টাকা উল্লেখপূর্বক নতুন সার্কুলার প্রকাশ করার চূড়ান্ত দাবি জানিয়ে বার কাউন্সিল বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে দেশের সকল আইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবীশ আইনজীবীদের পক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের শিক্ষার্থীবৃন্দ।

স্মারকলিপিতে তারা উল্লেখ করেন, "আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের শিক্ষার্থীবৃন্দ। দেশের সকল আইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবীশ আইনজীবীদের পক্ষে আইন অনুষদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় গত ৬ মার্চ ২০২৫ তারিখে এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার আবেদন ফি বিষয়ে আমাদের ন্যায্য দাবি ও অবস্থান সুস্পষ্টভাবে জানিয়েছে। উক্ত প্রেস রিলিজে আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার আবেদন ফি (ফরম ফিলাপ ফি) সর্বোচ্চ ৩০০/= (তিনশত) টাকায় নির্ধারণ করতে হবে এবং বর্তমানে ধার্যকৃত ফি ৪,০২০/= টাকা উল্লেখ করা ফরম ফিলাপের সার্কুলারটি যা ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর বলে উল্লেখ রয়েছে- তা (উক্ত সার্কুলারটি/নোটিশটি) অবিলম্বে বাতিল করে আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার আবেদন ফি (ফরম ফিলাপ ফি) ৩০০/= (তিনশত) টাকা ধার্য করা হয়েছে উল্লেখ করে নবনির্ধারিত পরীক্ষার আবেদন ফি (ফরম ফিলাপ ফি) ৩০০/= (তিনশত) টাকা উল্লেখপূর্বক নতুন সার্কুলার প্রকাশ করতে হবে মর্মে আমাদের চূড়ান্ত দাবি সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। বেতন ভিত্তিক নিশ্চয়তার চাকরির ক্ষেত্রে এবং বাংলাদেশের অন্যান্য সকল পাবলিক পরীক্ষার আবেদন ফি সাধারণত ২০০/= থেকে ৩০০/= টাকার মধ্যে থাকে। সেখানে আইনজীবী একটি বিনা বেতনের স্বাধীন পেশা তথা আইনজীবী হিসাবে বার কাউন্সিলে তালিকাভুক্তির পরীক্ষার ক্ষেত্রে অযৌক্তিভাবে ৪,০২০/= (চার হাজার বিশ) ধার্য করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগ্রহণযোগ্য ও বৈষম্যমূলক। এই উচ্চ ফি দেশের অধিকাংশ সাধারণ আইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবীশ আইনজীবীদের জন্য বিশাল আর্থিক বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে, বেতনবিহীন স্বাধীন পেশায় প্রবেশের প্রাথমিক ধাপেই মেধাবী শিক্ষার্থীরা আর্থিক প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়ছে। আমরা আবারও স্পষ্টভাবে জানাতে চাই আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আইনজীবী তালিকাভূক্তি পরীক্ষার আবেদন ফি সর্বোচ্চ ৩০০/= (তিনশত) টাকায় নির্ধারণ করে আমাদের এই যৌক্তিক দাবি মেনে না নিলে দেশের সকল আইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবীশ আইনজীবীরা একযোগে সার্কুলার প্রত্যাখ্যান করবে এবং আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার আবেদন করা থেকে (ফরম ফিলাপ করা থেকে) বিরত থাকবে এবং পাশাপাশি সারাদেশে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে।"

তারা আরো উল্লেখ করেন,  "আশা করছি, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল দেশের সকল সাধারণ আইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবীশ আইনজীবীদের পক্ষে থেকে দ্রুত আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষার ফি পুনঃনির্ধারণ করে সর্বোচ্চ ৩০০/= (তিনশত) টাকায় নামিয়ে আনবেন এবং শিক্ষার্থীবান্ধব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কৃতজ্ঞতাবাধনে আচ্ছাদিত করবেন।"

২৭ ফেব, ২০২৫

মানববন্ধন ও অফিসে তালা ঝুলানোর ঘটনায় জিডি করলেন কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা'র অধ্যক্ষ

মানববন্ধন ও অফিসে তালা ঝুলানোর ঘটনায় জিডি করলেন কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা'র অধ্যক্ষ


ঐতিহ্যবাহী কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল (ডিগ্রী)
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এর বিরুদ্ধে গত ২৩/০২/২০২৫ তারিখ, রবিবার মানববন্ধন ও অফিসে তালা লটকানোর প্রতিবাদে অধ্যক্ষ মাওলানা মোঃ আব্দুস সাত্তার নাশকতাকারীদের বিরুদ্ধে গত ২৪/০২/২০২৫ তারিখে পাইকগাছা  থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন যার নম্বর- ১৩৫৩; তারিখ- ২৪/০২/২০২৫ এবং একই দিনে তিনি  সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আবেদন করেন। অত:পর, প্রশাসনের দিক নির্দেশনা মোতাবেক তিনি মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের সহায়তায় গত ২৫/০২/২০২৫ইং তারিখে মাদ্রাসার অফিসে বহিরাগত নাশকতা কারীদের মাধ্যমে লটকানো তালা ভেঙে ফেলেন মর্মে বিডি ল্ পোস্ট কে জানান মাওলানা মোঃ আব্দুস সাত্তার।

চুপিসারে তালা ভেঙে পালিয়েছেন মর্মে জনৈক সংবাদ সংগ্রাহকের ফেসবুক পোস্টের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে মাওলানা মো: আব্দুস সাত্তার বলেন, সুনির্দিষ্ট কয়েকজন ব্যক্তি মিলে আামার বিরুদ্ধে  এ রকম মিথ্যা ও বনোয়াট সংবাদ আগেও ছড়িয়েছেন এবং এখনো ছড়াচ্ছেন, আমি এসবে কর্ণপাত করার প্রয়োজন মনে করছি না। বরং আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসন অবগত রয়েছেন এবং আমি তাদের দিকনির্দেশনা মেতাবেক কাজ করছি।

সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের নীতিমালার গেজেট প্রকাশ

সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের নীতিমালার গেজেট প্রকাশ


বাংলাদেশের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে কর্মরত বাংলাদেশী সাংবাদিকদের স্বীকৃতি কার্ড প্রদানের জন্য ‘প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা, ২০২৫’ শীর্ষক নতুন অ্যাক্রিডিটেশন নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা আজ জারি করা গেজেট অনুসারে, নতুনভাবে প্রণীত ‘প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতি ২০২৫’ বর্তমান নীতিমালা হালনাগাদ করার লক্ষ্যে কাজ করছে।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, একটি সংবাদ সংস্থা তার ৩০% পর্যন্ত সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পেতে পারবে, যার সর্বোচ্চ সীমা প্রতি সংবাদমাধ্যমে ১৫ জন। প্রতিটি সংবাদ সংস্থাকে তার সাংবাদিকদের জন্য প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড প্রদান বা নবায়নের জন্য একটি সুপারিশ জমা দিতে হবে।  এই সুপারিশটি প্রতিষ্ঠানের মনোনীত কর্মকর্তার স্বাক্ষর এবং স্ট্যাম্পযুক্ত করে প্রধান তথ্য কর্মকর্তার কাছে জমা দিতে হবে।

আবেদনপত্রটি গণমাধ্যম সংস্থার অফিসিয়াল প্যাড ব্যবহার করে করতে হবে, যেখানে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য সুপারিশকারী কর্মকর্তাদের নাম এবং পদবী উল্লেখ করতে হবে। ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকদের ক্ষেত্রে, অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য যোগ্যতা অর্জনের জন্য তাদের সাংবাদিকতায় কমপক্ষে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা প্রেস ইস্যুতে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে।

যদি কোনও সাংবাদিককে অ্যাক্রিডিটেশন থেকে বঞ্চিত করা হয়, তাহলে তাদের আপিল করার অধিকার থাকবে। আপিল বোর্ডে বিভিন্ন সেক্টরের প্রতিনিধি থাকবেন, যেমন জাতীয় সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং বিচারক। জেলা পর্যায়ের সাংবাদিকদের জন্য, জেলা পর্যায়ে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড প্রদানের জন্য একটি ব্যবস্থা চালু করা হবে। দুই ধরণের কার্ড - স্থায়ী এবং অস্থায়ী - এর পরিবর্তে, তিন বছরের মেয়াদ সহ একটি একক অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড জারি করা হবে।

নতুন নীতিমালার অধীনে, সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত রায় না হওয়া পর্যন্ত কেবল ফৌজদারি মামলার কারণে একটি অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হবে না। তবে, যদি চূড়ান্ত চার্জশিট দেওয়া হয়, তাহলে কমিটি কার্ডটি স্থগিত করতে পারে।

২৩ ফেব, ২০২৫

মানববন্ধন ও অফিস কক্ষে তালা ঝুলানোর প্রতিবাদে যা বললেন কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা'র অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা মো: আব্দুস সাত্তার

মানববন্ধন ও অফিস কক্ষে তালা ঝুলানোর প্রতিবাদে যা বললেন কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা'র অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা মো: আব্দুস সাত্তার

কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা'র অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা মো: আব্দুস সাত্তার এর বিরুদ্ধে কিছু বানেয়াট অভিযোগ এনে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে  একজন সংবাদ সংগ্রহক কিছু ভাড়াটে লোকজন নিয়ে মানববন্ধন করেছেন এবং মাদ্রাসার অফিসে তালা ঝুলিয়েছেন মর্মে জনাব মো: আব্দুস সাত্তার বিডি ল্ পোস্ট এর প্রতিনিধিকে জানান। 

তিনি বলেন, "আমাকে গত কিছুদিন ধরে একজন সংবাদ সংগ্রাহক এর নেতৃত্বে একটি কুচক্রী মহল চাঁদা দাবী করে আসছেন। তারা বলেন, দাবীকৃত টাকা না দিলে আপনি  অধ্যক্ষ পদে থাকতে পারবেন না। তাদের এসব হুমকিতে কর্ণপাত না করায় সোস্যাল মিডিয়াসহ একাধিক অখ্যাত পত্রিকায় আমার নামে বিভিন্ন মিথ্যা খবর ছড়িয়ে আসছেন এবং আমাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তা করার জন্য আজ সেই কুচক্রী মহল এই মানববন্ধন করেন এবং আমার অফিসে ঢুকে মাদ্রাসার গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং সম্পদ নষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং আমার (অধ্যক্ষ) অফিস এ তালা ঝুলানোর মতো দুঃসাহস দেখান। এ ঘটনার কারণে ব্যক্তিগতভাবে আমার জান ও মালের ক্ষতির হুমকিতে রয়েছি, একইসাথে দীর্ঘদিনের সনামধন্য ও ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান কপিলমুনি জাফর আউলিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে এবং হচ্ছে।

অধ্যক্ষ মো: আব্দুস সাত্তার কে ওলামা লীগের নেতা বলে যে প্রচারণা করা হচ্ছে তার বিরুদ্ধে তিনি বলেন, আমি বাক্তিগতভাবে কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত নই কিন্তু বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমি যে কোন দলকে সমর্থন করতে পারি তবে, সেটা নিঃসন্দেহে আওয়ামীলীগের মত সৈরাচার দল নয়। আর আমি যদি আমার পরিবার, ছেলে-মেয়ে এমনকি আমার আত্মীয়স্বজন দের  রাজনৈতিক মতাদর্শের কথা বলি তাহলে আপনারা খোজ-খবর নিয়ে দেখতে পারেন, কখনো কেউ আওয়ামীলীগ বা এর কোন অঙ্গসংগঠনের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলনা বরং তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ ভিন্ন। আমি কোন রাজনৈতিক দলের নাম নিচ্ছি  না বরং সে ক্ষেত্রে আপনারা মনে করতে পারেন, আমি হয়তো সেই রাজনৈতিক দলের আনুকূল্য নিতে চাচ্ছি।

এছাড়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ অধ্যয়নরত আমার ছোট ছেলে ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহণ করে যা তার ফেসবুক ওয়াল চেক করলে পাবেন।  এবং এখন যারা আমাকে আওয়ামীলীগের নেতা বলছেন তারাই ২০২২ সালে  আমার অপসারণ চেয়ে এই মর্মে সংবাদ প্রচার করে যে, আমি নাকি রাজাকারের আত্মার মাগফেরাতের জন্য দোয়া করেছি। তাহলে তাদের  কোন কথা সত্য?

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে ক্ষমতাসীন দলের এমপি/নেতারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদেরকে কোন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করলে যদি উক্ত অনুষ্ঠানে না যাওয়া হয় তাহলে কখনো কোন প্রতিষ্ঠান উন্নয়নমূলক কাজের বাজেট পায় না বরং প্রতিষ্ঠানটি চালাতেও বাধার সম্মুখীন হতে হয়। একই সাথে গত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বিভিন্ন দিবস পালন করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য বাধ্যতামূলক হওয়ায় কিছু কিছু দিবস পালন করা হয় যা অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তুলনায় অতি সামান্য। সেইসব দিবস পালনের ছবি প্রচার করে আমাকে আওয়ামীলীগের নেতা হিসেবে প্রমান করার চেস্টা করছে যা নিতান্তই মিথ্যা ও বানোয়াট।

এখানে উল্লেখ্য, কপিলমুনি  জাফর আউলিয়া  ফাজিল (ডিগ্রী) মাদরাসা'র ইতিহাসে প্রথম আমার আমলেই আমার সহকর্মীদের সহযগিতায় এই প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ সরকারী খরচে ভবন নির্মাণের জন্য প্রায় ৪ কোটি টাকার বাজেট আনতে সক্ষম হই। ভবনটি নির্মাণের জন্য অতিরিক্ত জমির প্রয়োজন হলে তখন স্থানীয়দের নিকট থেকে জমি ক্রয় করার প্রয়োজন হয়। ফলে মাদ্রাসার জন্য প্রয়োজনীয় জমি ক্রয় করি। পরবর্তীতে, জমির মালিকরা মাদ্রাসার জন্য ক্রয়কৃত জমির পাশের জমি বিক্রয় করার ইচ্ছা প্রকাশ করলে আমি ব্যক্তিগতভাবে ৫ শতাংশ জমি ক্রয় করি যা আমার নামে রেজিস্ট্রিকৃত  ও নামজারীকৃত । 

অতঃপর, মাদ্রাসার ভবনের কাজ শুরু হলে মাদ্রাসার জন্য  প্রয়োজনীয় ক্রয়কৃত জমির উপরে ভবনের বেজমেন্ট তৈরী হওয়ার পর যখন আমি আমার জমি বের করে দিতে বলি তখন তারা বলে আপনার জমি তো মাদ্রাসায় চলে গেছে ।পরবর্তীতে যাতে তাদের কাছে জমি দাবী করতে না পারি সেজন্য আমার ব্যক্তিগত জমি মাদ্রাসার নামে লিখে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে চাপ দিতে থাকে। 

আমি রাজী না হওয়ায় আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রপাগন্ডা ছড়াতে থাকে। এক পর্যায়ে আমি তাদেরকে বলি বিরোধীয় ২.৫০ শতাংশ জমি মাদ্রাসার নামে লিখে দিব কিন্তু আমাকে অন্য জায়গা থেকে বুঝিয়ে দিতে হবে। তারা এতে রাজী না হয়ে বলে জমি বিনা টাকায় দিতে হবে এমনকি রেজিস্ট্রি খরচও আমাকে দিতে হবে। তাদের এসব অমূলক দাবী না মানায় আজ এই মানববন্ধন করেছে । আমি এখনও বলছি, আমার বিরুদ্ধে যদি এ বিষয়ে কারোর সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে তাহলে আইন ও আদালত রয়েছে সেখানে অভিযোগ করলে আমি আইনের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান ও শ্রদ্ধা দেখিয়ে আইনি লড়ায় করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি।

এছাড়া আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অভিযোগ ছড়ানো হচ্ছে সে বিষয়ে বলবো আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক আমাকে যেটুকু দিয়েছেন তাতেই আমি খুশি, অন্যের সম্পদের দিকে নজর দেওয়ার মানসিকতা অথবা প্রয়োজনীয়তা কোনটাই আমার নাই। এমনকি নিরোপেক্ষ হিসাবায়ন কমিটির হিসাব মতাবেক আমি ব্যক্তিগতভাবে  মাদ্রাসার নিকট ১০ লক্ষাধিক টাকা পাই যা আমার বেতনের টাকা থেকে খরচ করা হয়েছে মাদ্রাসার জমি ক্রয় ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে। এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে যদি কোন চাকরি প্রার্থী প্রমান করতে পারেন যে, তার নিয়োগের জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে ১ টাকার আর্থিক সুবিধাও দাবী করেছি বা ভোগ করেছি তাহলে আমি সেচ্ছায় আমার পদ থেকে পদত্যাগ করবো। 

আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে, মাদ্রাসার চাকুরীর পাশাপাশি আমার সন্ধাকালীন ঔষধের ব্যবসা ও ওয়াজ মাহফিলসহ নানামুখী কর্মে সংশ্লিষ্টতা থাকায়, বড় কোন ব্যাংক ব্যাল্যান্স না থাকলেও আল্লাহ পাকের রহমতে আমার অন্তত আর্থিক অসচ্ছলতা নাই। এছাড়া আমার সন্তানরাও আধিকাংশ স্বনির্ভর হওয়ায় আমার সংসারে তাদেরও অবদান রয়েছে। এর পরেও যদি এ বিষয়ে কারোর কোন সন্দেহ থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অথবা সংস্থার শরণাপন্ন হতে পারেন আমি দায়িত্বশীলদেরকে এ বিষয়ে উত্তর দিতে প্রস্তুত রয়েছি।

মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হিসেবে তার নিয়োগের যোগ্যতার ব্যপারে তিনি বলেন, শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা যদি বলি, আমি হিফজুল কুরআন শেষ করার পরে দাওরায়ে হাদিস পাশ করি৷ অত:পর আলিয়া মাদ্রাসা থেকে আমি দাখিল থেকে কামিল পরীক্ষার সবগুলোতেই ১ম শ্রণী অর্জনের পাশাপাশি বোর্ড স্টান্ড করি এবং পরবর্তীতে ডিগ্রী ও মাস্টার্সে ও স্টান্ড করি যে কৃতিত্বের কথা তখনকার সময় বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়। আর অধ্যক্ষ পদের জন্য অভিজ্ঞতার কথা যেটা তারা বলছেন তা যদি আমার না থাকতো তাহলে নিয়োগ প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ আমাকে কিভাবে নিয়োগ দিল? সুতরাং, সব বানোয়াট বক্তব্য আমার নামে প্রচার করে জনমনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এই কুচক্রীমহল ফায়দা হাসিল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

আর ব্যক্তিগতভাবে যে প্রোপাগান্ডা গুলো আমার নামে ছড়ানো হচ্ছে তা নিতান্তই মিথ্যা। আমি আবারও বলছি কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আমার বিরুদ্ধে থাকে তাহলে দেশে আইন, আদালত ও প্রশাসন রয়েছে তাদের কাছে অভিযোগ জানালে আমি আইনগতভাবে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত আছি। পরিশেষে, আমার প্রতিষ্ঠানে আজ যে ঘটনা ঘটেছে আমি তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এর বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।