বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) অধীনে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী ও তার ছেলে সৈয়দ সোহানুর রহমান সিয়ামসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সোমবার রাতে পল্টন থানায় বিপিএসসি আইনে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় ৫০ জনকে আসামি করা হয় এবং ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার মধ্যে স্বীকারোক্তি দিচ্ছেন ৭ আসামি স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেওয়া আসামিরা হলেন- সৈয়দ আবেদ আলী (৫২), মো. খলিলুর রহমান, সাজেদুল ইসলাম (৪১), মিরপুরের ব্যবসায়ী আবু সোলেমান মো. সোহেল (৩৫), মো. সাখাওয়াত হোসেন (৩৪), সায়েম হোসেন ও লিটন সরকার। বাকী ১০ জনকে প্রেরণ করা হয়েছে কারাগারে।
গত ১২ বছরে ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে চলমান অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের (সিপিসি) বিশেষ পুলিশ সুপার মোঃ তৌহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এই ১৭ জনকে আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড চাওয়া হবে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- পিএসসির উপ-পরিচালক আবু জাফর, জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক আলমগীর কবির, ডিসপ্যাচ রাইডার খলিলুর রহমান, অফিস সহকারী সাজেদুল ইসলাম, অডিটর প্রিয়নাথ রায়, নোমান সিদ্দিকী, আবু সোলায়মান মো: সোহেল, জাহিদুল ইসলাম, মামুনুর রশিদ, সাখাওয়াত হোসেন, মো. সায়েম হোসেন, লিটন সরকার, নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নিরাপত্তা কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল টেকনিশিয়ান নিয়ামুন হাসান।
একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল রোববার সন্ধ্যায় একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রচার করে যা বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) সহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করার কেলেঙ্কারির বিষয়টি উন্মোচন করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, পিএসসির ছয় কর্মকর্তা-কর্মচারীর একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত ছিল।
সোমবার রাতে পল্টন থানায় বিপিএসসি আইনে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় ৫০ জনকে আসামি করা হয় এবং ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার মধ্যে স্বীকারোক্তি দিচ্ছেন ৭ আসামি স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেওয়া আসামিরা হলেন- সৈয়দ আবেদ আলী (৫২), মো. খলিলুর রহমান, সাজেদুল ইসলাম (৪১), মিরপুরের ব্যবসায়ী আবু সোলেমান মো. সোহেল (৩৫), মো. সাখাওয়াত হোসেন (৩৪), সায়েম হোসেন ও লিটন সরকার। বাকী ১০ জনকে প্রেরণ করা হয়েছে কারাগারে।
গত ১২ বছরে ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে চলমান অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের (সিপিসি) বিশেষ পুলিশ সুপার মোঃ তৌহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এই ১৭ জনকে আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড চাওয়া হবে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- পিএসসির উপ-পরিচালক আবু জাফর, জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক আলমগীর কবির, ডিসপ্যাচ রাইডার খলিলুর রহমান, অফিস সহকারী সাজেদুল ইসলাম, অডিটর প্রিয়নাথ রায়, নোমান সিদ্দিকী, আবু সোলায়মান মো: সোহেল, জাহিদুল ইসলাম, মামুনুর রশিদ, সাখাওয়াত হোসেন, মো. সায়েম হোসেন, লিটন সরকার, নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নিরাপত্তা কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল টেকনিশিয়ান নিয়ামুন হাসান।
একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল রোববার সন্ধ্যায় একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রচার করে যা বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) সহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করার কেলেঙ্কারির বিষয়টি উন্মোচন করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, পিএসসির ছয় কর্মকর্তা-কর্মচারীর একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত ছিল।
0 coment rios: