অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

২৪ সেপ, ২০২৫

 বগুড়া আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া খুনের মামলার আসামি গ্রেপ্তার

বগুড়া আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া খুনের মামলার আসামি গ্রেপ্তার

বগুড়া সদর আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া এক খুনের মামলার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  বগুড়া সদর আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া এক খুনের মামলার আসামি মো. রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিককে মঙ্গলবার আদমদীঘি থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২২ সেপ্টেম্বর আদালত হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়া রফিককে মঙ্গলবার আদমদীঘি থানার বাগিচাপাড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা চলছে।

৬ সেপ, ২০২৫

১০ লাখ টাকা নিয়ে আ. লীগ নেতার জামিন করালেন পিপি ও বিএনপি নেতা জালাল

১০ লাখ টাকা নিয়ে আ. লীগ নেতার জামিন করালেন পিপি ও বিএনপি নেতা জালাল

কিশোরগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. জালাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে ১০ লাখ টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে।

শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পাকুন্দিয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন হাজী মকবুল হোসেনের শ্যালক জাহাঙ্গীর আলম সম্রাট। হাজী মকবুল উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।

জাহাঙ্গীর আলম সম্রাট জানান, ৫ আগস্ট গ্রেপ্তারের পর হাজী মকবুলের জামিনের জন্য তিনি পিপি জালাল উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। জালাল উদ্দিন আশ্বস্ত করার পর টাকার প্রসঙ্গ তোলা হয়। এরপর তিন ধাপে মোট ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করেন তিনি। তবে নিম্ন আদালতে জামিন না হলেও শেষ পর্যন্ত জালালের সহায়তায় উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান হাজী মকবুল।

এদিকে, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ভিপি কামাল উদ্দিন অভিযোগ করে বলেছেন, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলির (পিপি) দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে টাকার বিনিময়ে একের পর এক আওয়ামী লীগ নেতা জামিন পাচ্ছেন। এমনকি পাকুন্দিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হাজি মকবুল হোসেনকে জামিন করাতে ১০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় জালাল উদ্দিনের কোনো ভূমিকা ছিল না। কিছুদিন আগে তিনি মির্জা আব্বাস সাহেবের কাছে বলেন, পাকুন্দিয়ার এসিল্যান্ডকে সরাতে হবে। সে ফ্যাসিবাদের দোসর। অথচ যেদিন এসিল্যান্ডের মাথা ফেটে যায়, তখন তিনি পুলিশকে বলেন—কামাল তার লোকজন দিয়ে এই কাজ করিয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, মির্জা আব্বাস সাহেবের সঙ্গে কথা বলার এক সপ্তাহ আগেই ওই এসিল্যান্ড পাকুন্দিয়া থেকে চলে গিয়েছিলেন।’

ভিপি কামাল উদ্দিন বলেন, ‘এখন তিনি আবার বলছেন, ইউএনও নাকি ফ্যাসিবাদের দোসর। শেখ হাসিনা ক্ষমতা হারিয়ে পালানোর এক বছর পর এসে কেন এসব কথা বলা হচ্ছে? গত এক বছরে তো এমন কোনো কথা বলেননি। আসলে এখন স্বার্থের টান পড়েছে, তাই ইউএনওকে নিয়ে এ ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন।’

অনুষ্ঠানে পাকুন্দিয়ায় উপজেলা যুবদলের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল কদ্দুছ মোমেন, সদস্য রেজাউল করিম বজলু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বজলুল করিম বাবুল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল হক জর্জ, উপজেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগের নেতার জামিন করাচ্ছেন—এমন অভিযোগের বিষয়ে অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন বলেন, ‘যারা জামিনে বের হয়েছেন, তারা সবাই হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন। আওয়ামী লীগ নেতা মকবুলও হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন। মিথ্যা কথা বলে অভিযোগ করলেই তো হবে না।’


সেলিম প্রধান ফের গ্রেপ্তার

সেলিম প্রধান ফের গ্রেপ্তার

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত এবং অর্থপাচার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত সেলিম প্রধানকে এবার সিসা বার পরিচালনার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোর চারটার দিকে ঢাকার বারিধারা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন পুলিশের গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. আল আমিন হোসাইন। 

তিনি বলেন, সেলিম প্রধান বারিধারা এলাকায় সিসা বার পরিচালনা করছিলেন। তার মালিকানাধীন সিসা বার থেকেই ভোরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি। 

এর আগে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থাইল্যান্ডগামী বিমান থেকে নামিয়ে সেলিম প্রধানকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। এরপর তার বাসা ও অফিসে অভিযান চালিয়ে দেশি-বিদেশি মুদ্রা ও বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ জব্দ করা হয় বলে র‌্যাব জানায়। 

১৪ জুল, ২০২৫

চাঁদার জন্যই পরিকল্পিতভাবে হত্যা: 'মব' সাজাতে সোহাগের দেহ টেনে এনে উল্লাস করে খুনিরা

চাঁদার জন্যই পরিকল্পিতভাবে হত্যা: 'মব' সাজাতে সোহাগের দেহ টেনে এনে উল্লাস করে খুনিরা

সোহাগ হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ৭ জন

(খবর:বিএসএস, তারিখ: ১৪.০৭.২০২৫) "রাজনৈতিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান বা অন্য যেকোনো প্রয়োজনে সোহাগের কাছ থেকে টাকা (চাঁদা) চাইতেন মাহমুদুল হাসান মহিন। নিয়মিত টাকা দিতেন সোহাগও। প্রায় বন্ধুত্বের মতো এই সম্পর্ক শত্রুতায় রূপ নেয় গত জুন থেকে। চাঁদা ‘ফিক্সড’ করে দেওয়ায় তাদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়। চূড়ান্ত তর্কাতর্কি ও হাতাহাতি হয় গত ৭ জুলাই।"

বড় অঙ্কের চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানানো সোহাগকে সোজা করতে মহিন ও টিটন গাজী পরিকল্পনা করেন তাকে চিরতরে সরিয়ে দেওয়ার। চাঁদা না দিলে পুরো ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ হারাবেন সোহাগ- এমন হুমকি দেন তারা।

ওইদিন সোহাগকে হত্যার ঘটনায় মামলা থেকে বাঁচতে ‘মব’ তৈরির চেষ্টা করেন খুনিরা। তাই সোহাগকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে টেনে-হিঁচড়ে মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের সামনে নিয়ে আসেন এবং প্রকাশ্যে উল্লাসে মাতেন। উপস্থিত লোকজনকেও হামলায় অংশ নিতে ডাক দেন তারা, যাতে এটিকে মব বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।

সোহাগ হত্যার ঘটনায় পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত এবং সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে এসব তথ্য জানা গেছে।
কোতয়ালী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, সোহাগ হত্যার ঘটনায় হত্যা ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে।

এ ঘটনায় পুলিশ ও র‌্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া সাতজন হলেন মূলহোতা মাহমুদুল হাসান মহিন, তারেক রহমান রবিন, মো. টিটন গাজী, আলমগীর ও লম্বা মনির, সজিব বেপারি ও রাজিব বেপারি।

গ্রেপ্তার হওয়ার পর মূলহোতা মাহমুদুল হাসান মহিন রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার পরিকল্পনা, সোহাগকে ভাঙারি দোকানে হত্যা না করে মিটফোর্ড চত্বরে ধরে এনে প্রকাশ্যে হত্যা, তারেক রহমান রবিন ও টিটনের সঙ্গে কিলিং মিশন বাস্তবায়নের পরিকল্পনা, অস্ত্র সংগ্রহের পরও নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা এবং হত্যার পর উল্লাস করার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।

ইতোমধ্যে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন তারেক রহমান রহমান রবিন। গ্রেপ্তার টিটনসহ অন্য আসামিরাও পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কারণ ও বিস্তারিত বর্ণনা তুলে ধরছেন।

খোঁজ নিয়ে ও তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পুরান ঢাকার রজনী বোস লেনের কিছুটা ভেতরে সোহাগের দোকান। গত ৭ জুলাই চাঁদা নেওয়ার বিষয়ে সোহাগ ও মহিনের মধ্যে বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। বিষয়টি জানতে যোগাযোগ করলে সোহাগ পুলিশকে জানান মহিনের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছিল, মিটে গেছে। কিন্তু মহিন চুপ থাকেননি, টিটনের সঙ্গে পরামর্শ করে সোহাগকে হত্যার পরিকল্পনা করেন তিনি।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মহিন জানিয়েছেন, সোহাগ খুবই একরোখা স্বভাবের ছিল। এলাকার অনেকে সোহাগের ওপর ছিল ক্ষিপ্ত। দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে চিরতরে সোহাগকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়। শুরুতে তাকে দোকানেই হত্যার পরিকল্পনা করা হয়।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, সোহাগকে খুন করার জন্য অস্ত্র সংগ্রহ করা হয়েছিল ছোট মনিরের মাধ্যমে। কিন্তু তারা সেটি ব্যবহার করেনি। তারা সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত বিভিন্ন মবের ঘটনা দেখে উৎসাহিত হয়। তাদের ধারণা ছিল, সোহাগকে মিটফোর্ডের ৩ নম্বর গেটের সামনে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে যদি অনেকে মিলে উল্লাস করা যায়, তাহলে ঘটনাটি মব হিসেবে চালিয়ে দেওয়া যাবে। 

পাশাপাশি ওই এলাকার ভাঙারি ব্যবসায়ী, অন্যান্য ব্যবসায়ী, অ্যাম্বুলেন্স চালক, রেস্টুরেন্ট, ফার্মেসি ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে কড়া বার্তা দেওয়া যাবে যে, মহিন গ্রুপের কথা না শুনলে পরিণতি হবে এমনই ভয়াবহ। এই চিন্তা থেকেই ঘটনার দিন সোহাগ দোকানে আসার পরপরই ৭টি বাইকে করে ১৯ জন মিলে রজনী বোস লেনে প্রবেশ করেন। এরপর সোহাগকে মারধর করতে করতে মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে এনে ইট-বালু-সিমেন্টের তৈরি পাথর সদৃশ কনক্রিট দিয়ে বার বার আঘাত করে হত্যা করেন তারা। তারপর ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে মরদেহ টেনে-হিঁচড়ে গেটের বাইরে এনে তার ওপর লাফিয়ে লাফিয়ে উল্লাস করা হয়।

‘সোহাগ বাঁচলে আমরা শেষ’ বলে হামলায় সবাইকে ডাকে মহিন: প্রত্যক্ষদর্শী অ্যাম্বুলেন্স চালক জানান, সোহাগকে মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে মারতে দেখি। আশপাশে অনেকেই ছিল। সবাই প্রথমে মারেনি। মহিন সবাইকে বলতে থাকে- ‘ও (সোহাগ) বাঁচলে আমরা শেষ’। এরপর সোহাগকে শেষ করতে সবাই মিলেই হামলে পড়ে। এরপর তাকে মিটফোর্ডের ৩ নম্বর গেটের ভেতরে নিয়ে যায়।

ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করা ডিবির এক এডিসি পদমর্যাদার কর্মকর্তা বলেন, মহিন, টিটন ও রবিন গেঞ্জাম লাগছে বলে সবাইকে ডাকেন। বাকি সবাই জানতেন না সোহাগ হত্যার প্ল্যান আছে। তিনি বলেন, আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে। 

অস্ত্র মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কোতয়ালী থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মনির হোসেন জীবন বলেন, অস্ত্রসহ রবিনকে গ্রেপ্তারের পর সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। তার দেওয়া তথ্য যাচাই করা হচ্ছে।

অস্ত্র মামলার তথ্য : সোহাগ হত্যায় অস্ত্র সাপ্লাই দেয় ছোট মনির অস্ত্র আইনে দায়ের করা মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সোহাগকে হত্যা করতে রবিন অস্ত্রটি ছোট মনিরের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছিলেন। অস্ত্র দেওয়ার সময় ছোট মনির বলেছিলেন, কাজ শেষ হলে সেটি ফেরত দিয়ে আসতে। তবে ফেরতের আগেই ধরা পড়েন রবিন। হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার রবিনকে অস্ত্র মামলার বিষয়ে মহিন ও টিটনের সঙ্গে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিশ। 

সোহাগ হত্যায় জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন, অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে এ মামলার তদন্ত কাজ পরিচালনা করা হচ্ছে। তদন্তে যদি বড় কোনো মাফিয়া, প্রভাবশালী বা কোনো নেতার সংশ্লেষ পাই তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মামলার প্রত্যেক আসামিকেই গ্রেপ্তার করা হবে।

২ জুল, ২০২৫

 যাত্রাবাড়ীতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই পলাতক আসামি আটক

যাত্রাবাড়ীতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই পলাতক আসামি আটক

মঙ্গলবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে খুনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের নাম মো. বেলায়েত হোসেন (৪৬) এবং রেশমা বেগম (৩৭)।

যাত্রাবাড়ী থানার একটি দল দুপুর ১:৪৫ টার দিকে উত্তর যাত্রাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের দুজনকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ জানিয়েছে, আটক বেলায়েত এবং রেশমা ২০১০ সালে মুন্সিগঞ্জ থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলার আসামি ছিল। মামলায় তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।