৩ নভে, ২০২৫

'বিকৃত ছবি ও অশালীন তথ্য’ ছড়ানোয় ঢাবি শিক্ষক মোনামীর মামলা: যারা রয়েছেন আসামির তালিকায়

'বিকৃত ছবি ও অশালীন তথ্য’ ছড়ানোয় ঢাবি শিক্ষক মোনামীর মামলা: যারা রয়েছেন আসামির তালিকায়

ছবি: সংগৃহীত 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর শেহরীন আনিম ভূইয়া মোনামী তার সম্পাদিত ও বিকৃত ছবি ফেসবুকে পোস্ট এবং সেগুলোতে কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন মন্তব্য করার অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা আইনে মামলা করেছেন।

সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর শাহবাগ থানায় চারজনের নামোল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনকে আসামি করে এই মামলা করেন তিনি। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন: সাংবাদিক ও অ্যাকটিভিস্ট মুজতবা খন্দকার, লেখক ও অ্যাকটিভিস্ট মহিউদ্দিন মোহাম্মদ, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নিরব হোসাইন ও আশফাক হোসাইন ইভান। এজাহারটিতে আসামিদের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের স্ক্রিনশট সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে।

মামলা করার সময় ঢাবি শিক্ষক শেহরীন আনিম ভূইয়া মোনামীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক মো. জাকারিয়া, কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক উম্মে সালমা এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম ঝুমা। 

জানা গেছে, অভিযোগের গুরুত্ব বিবেচনায় অধিকতর তদন্ত ও দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করার জন্য মামলাটি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাইবার ইউনিটে পাঠানো হয়েছে।

মামলা দায়েরের পর সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে শেহরীন আনিম ভূইয়া মোনামী বলেন, ‘আমার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নেই, আমি একজন সাধারণ শিক্ষক। সেখানে আমাকে নিয়ে গত এক বছর ধরে এমন আচরণ করা হচ্ছে, যার কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না। মামলাটা একদম শেষ মুহূর্তে এসে করেছি।’

তিনি আরও বলেন, যখনই কোনো নারী সত্যের পথে এগিয়ে যেতে চায়, তখন তাকে দমানোর জন্য এমন যৌন হয়রানি (সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট) এবং অনলাইন বুলিং করা হয়। এই মামলাটি একটি বার্তাবাহক হিসেবে কাজ করবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অজ্ঞাতনামা আসামিও রাখা হয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে একই ধরনের কাজ করলে তাদের নামও এই মামলায় যুক্ত করা যায়।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে যুবদল নেতার মানহানি মামলা

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে যুবদল নেতার মানহানি মামলা


ছবি: সংগৃহীত 

বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে মানহানিকর বক্তব্যের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বিরুদ্ধে আদালতে মানহানি মামলার আবেদন করা হয়েছে।

সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার সিএমএম আদালতে এই মামলার আবেদন করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কাজী মুকিতুজ্জামান। ইতোমধ্যে মামলার আবেদন গ্রহণ করে ডিবিকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেন।

এর আগে রোববার (২ নভেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াতে ইসলামীর ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ আর বিএনপির চাঁদাবাজির সঙ্গী জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) হতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, এখনও জোটের কোনো চিন্তা আমরা করিনি। তবে আমরা বলেছিলাম বিএনপি যদি দুর্নীতি, চাঁদাবাজ-সন্ত্রাস ছেড়ে আসে এবং সংস্কারের পক্ষে থাকে-তাহলে সেটা আমরা ভেবে দেখবো। আর জামায়াত ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের জায়গা থেকে সরে আসলে সেটাও আমরা ভেবে দেখবো। তবে আমাদের মূল উদ্বেগের জায়গা হচ্ছে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি।

২ নভে, ২০২৫

সরকারের অঢেল টাকায় তৈরী হচ্ছে আসিফ বাহিনী?

সরকারের অঢেল টাকায় তৈরী হচ্ছে আসিফ বাহিনী?


ছবি: সংগৃহীত 

অতি সম্প্রতি আলোচনায় এসেছে যে, প্রায় ৯ হাজার তরুণ-তরুণীকে ‘আত্মরক্ষামূলক মৌলিক প্রশিক্ষণ’এর আওতায় আনতে চাচ্ছে সরকার। কেউ কেউ বলছেন প্রশিক্ষণটির পৃষ্ঠপোষকতা করছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া একক এবং ব্যক্তিগত উদ্দ্যেগে। যদিও প্রসঙ্গটি আলোচনায় আসতেই বিষয়টি নিয়ে সচেতন মহলে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। বিশ্লেষকদের ধারণা সরকারী অর্থ ব্যায় করে এতো বৃহৎ আয়োজনে প্রায় ৯ হাজার উঠতি বয়সি তরুণ-তরুণীকে প্যারামিলিটারী প্রশিক্ষণ দেয়ার যৌক্তিকতা আসলে কোথায় সেটাই বুঝতে পারছেন না আলোচকদের একাংশ।

তবে বিকেএসপির সাতটি আঞ্চলিক কেন্দ্রে চলতি মাসেই শুরু হবে ১৫ দিনের এই আবাসিক প্রশিক্ষণ। বিশিষ্টজনেরা বলছেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের স্বেচ্ছাচারিতা একাধিকবার জাতি প্রকাশ্যে অবলোকন করছে। সম্ভবত তারই ধারাবাহিকতায় এই উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। বাস্তবতা হলো—দেশের টাকা খরচ করে রাষ্ট্রের নাম করে গোপনে নিজস্ব বাহিনী গড়ার চেষ্টা করছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

সরকারি নথিতে এই বিষয়টিকে বলা হয়েছে—‘আত্মরক্ষামূলক মৌলিক প্রশিক্ষণ’, তবে প্রকল্পের কাঠামো, তহবিলের উৎস এবং উপদেষ্টার নিজস্ব বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়—সরকারের অর্থে উপদেষ্টা আসিফের নেতৃত্বে একটি নিয়ন্ত্রিত অঘোষিত রিজার্ভ বাহিনী গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এখন জাতির সামনে প্রশ্ন আসছে—দেশে কী এমন নিরাপত্তা সংকট তৈরি হয়েছে যে কারণে কোনো নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে অঘোষিত রিজার্ভ বাহিনী গড়ে তুলতে হবে? শুধু একটি মন্ত্রণালয় বা একজন উপদেষ্টার চাওয়ায় এমন একটি স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কী?

এ বিষয়ে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ভাষ্য, ‘এটি হচ্ছে গণপ্রতিরক্ষা বাস্তবায়নের জন্য, বাংলাদেশের ভৌগোলিক বাস্তবতায় যা অপরিহার্য। আর প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা ভবিষ্যতে দেশের রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে কাজ করতে পারবে।’
কিন্তু প্রকল্পটি কোন জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিমালার আওতায় কাজ করবে, অথবা সরাসরি কোন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে পরিচালিত হবে, তা নিয়ে এখনো জনমনে রয়েছে নানাবিধ প্রশ্ন। অনেকেই মনে করেন—এটা (প্রশিক্ষণ) কার্যত ব্যক্তিকেন্দ্রিক শক্তি জোগানের উদ্যোগ। সরকারের তহবিল ব্যবহার করে উপদেষ্টার অধীনে ‘বাহিনী’ গঠন করা হচ্ছে। যা অনেকটা একাত্তর-পরবর্তী সময়ে শেখ মুজিবের ‘রক্ষী বাহিনী’ গঠনের একটি নমুনা।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আ ন ম মুনীরুজ্জামান বলেন, ‘বিভিন্ন দেশে যে প্রশিক্ষণ আছে, সেটার ব্যাপারে একটা ডিটেইল ন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজি আছে। যেটা কোনো মন্ত্রণালয় করে না। সেটা দেশের পার্লামেন্টে পাস করে একটা নীতিমালা করা হয়। খুবই বিশদভাবে এটা করা হয়। কাজেই সে ধরনের কোনো জাতীয় কৌশল-নীতি আমাদের কাছে নাই। ফলে এটা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে- একটি মন্ত্রণালয়ের ধারণা থেকে এটা আসছে, কাজেই কোনো জাতীয় নীতিমালা আছে বলে আমি মনে করছি না। এ ধরনের কার্যক্রম জাতীয় নীতিমালা ছাড়া করা যায় না। কারণ এর সঙ্গে স্পর্শকাতর জিনিসপত্র জড়িত থাকে, জাতীয় নিরাপত্তা জড়িত থাকে এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ভালো হতে পারে বা খারাপও হতে পারে।’

আজ আপিল বিভাগে দুজন প্রধান বিচারপতি!

আজ আপিল বিভাগে দুজন প্রধান বিচারপতি!

ছবি:সংগৃহীত 

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বসে বিচারকার্য পরিচালনা পর্যবেক্ষণ করেন নেপালের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউত। রোববার (২ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে বসে তিনি বিচারকার্য পরিচালনা ও পর্যবেক্ষণ করেন।

আপিল বিভাগে বর্তমানে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে। ঐতিহাসিক এ মামলার শুনানি পর্যবেক্ষণ করেন নেপালের প্রধান বিচারপতি। বিচারকাজে শুরুর পুর্বেই নেপালের প্রধান বিচারপতিকে পরিচয় করিয়ে দেন বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। 

গতকাল শনিবার ঢাকায় আসেন নেপালের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউতের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিদলের রয়েছেন বিচারপতি শ্রীমতী স্বপ্না প্রধান মল্লা, বিচারপতি বিনোদ শর্মা এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রধান রেজিস্ট্রার বিমল পাউডেল।

প্রতিনিধিদলকে বিমানবন্দরে ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী স্বাগত জানান।  বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের আমন্ত্রণে নেপালের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি আগামী ৪ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে সফর করবে।

১ নভে, ২০২৫

মঙ্গলবার ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

মঙ্গলবার ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি


ছবি: নিজস্ব 

সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিদের অংশগ্রহণে ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। আগামী মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় সুপ্রিম কোর্টের কনফারেন্স রুমে ফুলকোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হবে।

শনিবার (১ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) মো. আসিফ ইকবাল স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে জানা গেছে, ফুলকোর্ট সভায় অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি-পদোন্নতিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

২৮ অক্টো, ২০২৫

 ৩৩ কোটি টাকা জালিয়াতির অভিযোগে 'অরবিটালস ইন্টারন্যাশনাল'-এর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং মামলা দায়ের

৩৩ কোটি টাকা জালিয়াতির অভিযোগে 'অরবিটালস ইন্টারন্যাশনাল'-এর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং মামলা দায়ের

ছবি: সংগৃহীত

৩৩.৪৪ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে নাফিসা কামালের জনশক্তি রপ্তানি সংস্থা অরবিটালস ইন্টারন্যাশনাল এবং আরও আটজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে ফৌজদারি তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। আজ গুলশান থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর অধীনে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে, সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে যে সিন্ডিকেটটি ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ৩,১১১ জন মালয়েশিয়াগামী কর্মীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করেছে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, অভিযুক্তরা প্রতি ব্যক্তির কাছ থেকে ১.৫ লক্ষ টাকা আদায় করেছে, যা সরকার অনুমোদিত হারের প্রায় দ্বিগুণ, যা উদ্বৃত্ত অর্থ আত্মসাৎ করেছে। চলমান তদন্তের অংশ হিসেবে আর্থিক অপরাধ ইউনিট এখন সারা দেশে সিন্ডিকেটের সম্পদের খোঁজ করছে।

জুলাই মাসের আলোচনা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দিল ঐক্যমত্য কমিশন

জুলাই মাসের আলোচনা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দিল ঐক্যমত্য কমিশন

ছবিঃ সংগৃহীত

জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন আজ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে জুলাই মাসের জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ার রূপরেখা তুলে ধরে সুপারিশ জমা দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা আজ দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে সুপারিশগুলি হস্তান্তর করেন। সুপারিশগুলি হস্তান্তরের পর, অধ্যাপক আলী রিয়াজ দুপুর ২:০০ টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন।